আইন-শৃংখলা নিয়ন্ত্রণে কাহালুর ওসি জিয়া লতিফুল ইসলামের ভূমিকা অবিস্মনীয়
বগুড়া সংবাদ ডট কম কাহালু (বগুড়া) প্রতিনিধিঃ বগুড়া জেলার গুরুত্বপূর্ণ থানা হিসেবে পরিচিত কাহালু থানা। কাহালু ১টি পৌরসভা ও ৯টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। এই থানায় আছে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ৩য় তলা বিশিষ্ট মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র সহ অসংখ্য গুরুত্বপূর্ণ সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। সেই গুরুত্বপূর্ণ থানায় গত ০৫/০৫/১৯ইং তারিখে মো. জিয়া লতিফুল ইসলাম যোগদান করেন অফিসার ইনচার্জ হিসেবে।
ওসি মো. জিয়া লতিফুল ইসলাম যোগদানের ১ বছর ২ মাস ২২ দিনের মধ্যেই পাল্টে গেছে কাহালু থানার চিত্র। শান্তির জনপদ হিসেবে কাহালু থানাকে গড়তে চ্যালেঞ্জ নিয়ে করে যাচ্ছেন তিনি। পুরো কাহালুর আইন-শৃংখলা নিয়ন্ত্রণে ওসি জিয়া লতিফুল ইসলামের ভূমিকা অবিস্মনীয়।
বৈশ্বিক মহামারি করোনা ভাইরাস (কভিড-১৯) প্রতিরোধে সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখার জনসচেতনামুলক লিফলেট, অসহায় মানুষের মাঝে মাস্ক বিতরণেও বিশেষ ভূমিকায় ছিলেন ওসি জিয়া লতিফুল ইসলাম। শুধু তাই নয়, তিনি যোগদানের পর থেকে থানার সৌন্দর্য বর্ধন কাজ অব্যাহত রেখেছেন এবং থানা এলাকায় বিভিন্ন ধরনের অপরাধ কর্মকান্ড দিন দিন কমে আসছে। বর্তমান ওসি জিয়া লতিফুল ইসলাম মাদক ব্যবসায়ী, সন্ত্রাস-চাঁদাবাজদের কাছে এক আতংকের নাম।
কাহালু থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. জিয়া লতিফুল ইসলাম বলেন, পুলিশ জনগণের বন্ধু। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করার মাধ্যমে জনগণের সেবক হিসেবে কাজ করাই পুলিশের কাজ। আমার কর্মজীবনে নিজেকে সেবক হিসেবে কাজে লাগাতে চাই। তাই যেখানে যাই নিজের কর্মদক্ষতা দিয়ে চ্যালেঞ্জ হিসেবে কাজ করি। আমি মনে করি থানা হোক সাধারণ মানুষের সেবার শেষ আশ্রয়স্থল। সেজন্য আমি আমার অধিনস্থ অফিসারদের সর্বদা নির্দেশ দিয়েছি তারা যেন আইন-শৃংখলা রক্ষার মাধ্যমে সাধারণ মানুষের সেবায় কাজ করে।
ওসি জিয়া লতিফুল ইসলাম আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা এবং তারই সুযোগ্য কন্যা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার কারিগর বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী শান্তিময় সুশৃংখল বাংলাদেশ গড়তে পুলিশকেই অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে।
“পুলিশ জনতা, জনতাই পুলিশ” এই শ্লোগানকে সামনে রেখে কাহালু থানা পুলিশ কাজ করে যাবে আমি সেই আশাবাদী।